খুশির ঈদ

নাহার বড় পাতিলটা নামিয়ে ধুয়ে রাখবেন কিনা ভাবছেন। পুরো বাড়ি পরিস্কার করা শেষ। উঠান অব্দি ঝকঝকে করে ফেলেছেন।শুধু রান্নার সরঞ্জাম

আড়াল

আমি শাহেদ। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। চুপচাপ বসে আছি। আমার দুই স্ত্রী আমার সামনে বসা! প্রথম স্ত্রী রূপা- অন্তঃসত্ত্বা, দ্বিতীয়

অনেক হয়েছে। এই লোকটার বেহায়াপনা রুনা আর সইবে না! এই নিয়ে কতবার রাগ করে বাচ্চা নিয়ে বাপের বাড়ি চলে এসেছে

প্রতিদিনের মতো সেদিনও হুড়মুড় করে বের হচ্ছি কলেজ থেকে। আমি একটা নতুন প্রাইভেট মেডিকেল কলেজের নতুন লেকচারার। এটাই প্রথম চাকরি।

•পোলা লইয়া কি না খাইয়া মরবি রোজি? বলে কমলা খালা, এই গ্রামের বুজুর্গ মহিলা, ঢাকায় নাকি তার ছেলেরা থাকে, অনেক

(১) আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে রূপা। আয়নার প্রতিবিম্ব জিজ্ঞেস করল, -কেমন আছ রূপা? -এইত…. -এটা কোন উত্তর হল? বলো, ভালো

ভোর থেকে মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছে। নদীর পাশেই ঢালু নিচু জায়গায় একচালা টিনের ঘর নীলুর। স্বামী, একমাত্র ছেলে, শাশুড়ি নিয়ে একটা

শামীমা খন্দকার খুব মনোযোগ দিয়ে একটা ওয়েল পেইন্টিং দেখছিলেন। এত মনোযোগ দিয়ে দেখছিলেন যে কখন মৃদুল এসে ড্রইং রুমে তার

দরজা খুলেই হতবাক দিয়া। এই মোবাইলের যুগেও যে কেউ ফোন না করে আসতে পারে এটা বিস্ময়কর! তবুও হাসিমুখে বলতে হল,

“তোমাকে, তোমাকে বলার ছিল, পৃথিবীর সবটুকু সুখ যেন তোমার হয়। বলার ছিল, শরতের নীল আকাশটা তোমায় দিলাম। বলার ছিল, গ্রীষ্মের