Author: সাকিব ইবনে সালাম

পৃথিবীর বহু জায়গায়শরৎ এলেই রং ছড়ায় চারপাশ।তাকালেই অদ্ভুত আনন্দে ভরে ওঠে মন!শীত আসছে জানিয়ে–রঙিন পাতাগুলো ঝরে যেতে থাকে একে একে।হেঁটে

চুল কেটে ফেলার জন্য সবাই বলছে।না কাটলে বাড়িতে ঢুকতে দেবে না-সেটা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে মা-বাবা।ক্লাস থেকে বের করে দেবেন পরদিন-হুমকি

এই পৃথিবী আর নিজের মনে হয়নাএই আমাকে আর আমার মনে হয়না।এই সকাল কিংবা সন্ধ্যাকে আর―সকাল অথবা সন্ধ্যার মতো কিছুই মনে

এখন পর্যন্ত রেইল ভ্রমণ আমার পছন্দের।সামনে কখনো যদি স্পেস শাটলে চড়ে ভালো লেগে যায়তাহলে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করবো।রেইল ভ্রমণ এইজন্য পছন্দ

শ্রাবণ মাসের বৃষ্টির কোন ঠিক ঠিকানা নেইহঠাত করে ঝুমঝুম করে পড়তে শুরু করে।তারপর আর থামার নাম নেই।আমাদের ছোট নদীর সাথে

ঋতুদের আসা-যাওয়া নিয়ে আমার তুমুল কৌতূহল।কীভাবে কীভাবে আকাশ-বাতাস, এমনকি গাছের সবুজ –সবই পাল্টে যায়।দেখে কৌতূহল জাগবে, এটাই তো স্বাভাবিক!আসা-যাওয়া দেখতে

সময়ের পিঠে চড়ে বসেছি একশো এক বছর।সময় তার গল্প বলে যায় ক্লান্তিহীন।মহাযুদ্ধের গল্প, মহামারীর গল্প,সরকারি প্রস্তাবনার রুপকল্প,বিশাল সব কাণ্ডকীর্তির গালগল্প।

আমি বুঝে ফেলি―একটু এদিক ওদিক তাকিয়ে,ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করা অতিধার্মিক নেতানেত্রীর আদতে কোনো ধর্ম নেই।বাতাস যেদিকে বইছে, সেদিক থেকে পালে

যা কিছু বলতে চাই,বলে ফেলতে পারিনা।যা কিছু লিখতে চাই,লেখা হয়ে ওঠেনা।যা কিছু ভাবতে চাই,তা মাথায় সাজানো যায় না। বারবারই মনে

বুক ভরা অস্বস্তি নিয়েযেভাবে ছুটে চলেছিশহরের এক প্রান্ত হতে অপর প্রান্তে অক্লেদ দুই চোখে ক্লান্তি সপেযেভাবে হারিয়ে গিয়েছিনিঃসঙ্গ নির্জনতার ভীড়ে

বরং শামুকের খোলসে আটকে থেকেও দম-বন্ধ লাগেনি। খোলস ভেঙ্গে মুক্ত হবার পরেই মনে হয়েছে- আমার শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, ইনহেলার লাগবে। আসেনি

আজকাল সন্ধ্যার বিষণ্ণতা ভর করার সঙ্গেসঙ্গেই
আমার করোটিজুড়ে নিষিদ্ধ বিউগল বেজে ওঠে।
আমি থামাতে পারিনা তাদের।