গল্প

(১) কাজিবাড়ি রোড, তালাশপুর। মফস্বল শহরে রাত এগারোটা মানে গভীর রাত। চায়ের দোকানের ঝাঁপ নামালেন রহিম মুন্সী। তার মুখে বিরক্তির

আমি আবীর। পুরো নাম সাইমুম আবীর চৌধুরী। বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়ার নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে সাইকোলজিতে পি এইচ ডি করছি। শেষ বর্ষে

সাগর আমার কখনোই ভাল লাগে নি। এই বিপুল সীমাহীন জলরাশির প্রতি প্রথম দর্শন থেকেই আমি বিরূপ। সমুদ্রের বিশাল বিশাল ঢেউ,

শহরের ব্যস্ত কোনো এক রাস্তার শেষ সীমানায় পড়ে থাকা একটা ডাস্টবিন। প্রতিদিন সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী এসে ভাগাড়টা ঝাটিয়ে নিয়ে যায়।

আমি থাকি হ্যাম্পশায়ারে। দ্বিপদ প্রাণীগুলো আমাকে “ওক” বলেই ডাকে। আমার জন্ম, বেড়ে ওঠাও এই বরফ আচ্ছাদিত এলাকায়। দ্বিপদ প্রাণীগুলো এগুলোকে

ঘটনা ১. শরীফ সাহেব হাতে একটা চিঠি নিয়ে বজ্রাহতের ন্যায় বসে আছেন। চিঠিটা এসে পৌঁছেছে দুপুর ১২টায়। চিঠিতে এলোমেলো কিছু

কবি আজ ভীষণ প্রেমময় বোধ করছেন। দক্ষিণের জানালা দিয়ে ঠাণ্ডা বাতাস আলতো পরশ বুলিয়ে দিচ্ছে। আকাশে উঠেছে পূর্ণিমার চাঁদ। জোৎস্নার

চারদিকে শুনশান নীরবতা। নীরবতার মাঝে থাকতে থাকতে আমি আবিষ্কার করেছি নিঃশব্দতারও নিজের একটা শব্দ আছে। কেমন যেন একটানা একটা আওয়াজ,

বাতাসটা বেশ দুরন্ত হয়ে উঠেছে থেকে থেকে। বসন্তের দুপুরে মধ্যগগনে সূর্য যখন প্রখর রোদে সবকিছুকে ঝলসে দিতে চায় তখন হালকা

আমাদের বাড়ি এখন যোদপুরে। ঐ যে খেলার মাঠটা আছে, তার ঠিক দক্ষিণ দিকে মসজিদের পাশটায়। কত শখ করে কিনা বাড়ি!

বিবর্ণ আর আধোয়া  শার্টটাই আবার গায়ে দিয়ে, ময়লা প্যান্টের নিচটুকু আর একটু গুটিয়ে নেয় । স্যান্ডেলের ক্ষয়ে যাওয়া অংশটা চোখে

আজ পহেলা বৈশাখ। পাড়ায় পাড়ায় কত মেলা বসেছে; ফেরিওয়ালার ও কমতি নেই। বাড়ির ছেলে মেয়েরা হাওয়াই মিঠাই ও টুকটাক কিনছে।

সালমা বেগমের মনডা আজকা বেজায় খুশি। আজকা তার কইলজার টুকরা সুমাইয়ারে লইয়া বাইর হইতাছে। এমনে সময় পারে না। সুমাইয়ার মা

এক পা দোকানে তুলে হাঁটুতে ভর দিয়ে রবিউল মিয়া সিগারেট ফুঁকছে। দোকান বলতে তার একখানা তক্তা। শনির আখড়া আন্ডারপাসের নিচে

ছোটবেলা থেকে রাস্তা দিয়ে যাবার সময় যখন বেদেদের তাঁবুগুলো দেখতাম, খুব অবাক হতাম; ঘর নেই, বাড়ি নেই এই একটা ছোট

(১) দুইটায় বাকীউল্লাহ স্যারের ফিজিক্স ক্লাস ছিলো। সোয়া দুইটায় জানা গেল ক্লাসটা হবে না। সব ছাত্র একসাথে চিৎকার করে উঠলো,

সুইসাইডের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। এবার কিছু হিসাব মিলানো বাকি; সঙ্গে খুঁজতে হবে কিছু উত্তর। মৃত্যুভয়কে জয় করতে পারলে পৃথিবীতে অনেক কাজই

(১) ওউদের সুর, প্লেটভর্তি নাস্তা, হাতের ডানে এক গ্লাস ফ্রেশ অরেঞ্জ জুস, বামে অপেক্ষমাণ কাপ্পুচিনো – সর্বাঙ্গীণ সুন্দর আয়োজন বলা