কাশ্মীর এক বিতর্কিত উত্তরাধিকার: ১৮৪৬-১৯৯০ (১ম খণ্ড : তৃতীয় অধ্যায়)
জম্মু ও কাশ্মীর এবং বৃটিশ ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা : উত্তর সীমান্ত অঞ্চলের সমস্যা (পূর্ববর্তী সংখ্যায় প্রকাশের পর) ১৮৯৩ সালের ডুরান্ড
বিস্তারিত পড়ুনজম্মু ও কাশ্মীর এবং বৃটিশ ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা : উত্তর সীমান্ত অঞ্চলের সমস্যা (পূর্ববর্তী সংখ্যায় প্রকাশের পর) ১৮৯৩ সালের ডুরান্ড
বিস্তারিত পড়ুনজম্মু ও কাশ্মীর এবং বৃটিশ ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা : উত্তর সীমান্ত অঞ্চলের সমস্যা মহারাজা রণবীর সিং-এর শহিদুল্লা অভিযান অধ্যায় এবং
বিস্তারিত পড়ুনজম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক থেকে অন্যান্য রাজকীয় রাজ্য থেকে ভিন্ন ছিলো। এর ভৌগলিক অবস্থান এমন চমৎকার ছিলো যে তাত্ত্বিক বিচারে ভবিষ্যতের জন্য হলেও এটা পছন্দের অধিক কিছু ছিলো। এর সীমান্ত ছিলো তিব্বতের সাথে, চীনের সিনকিয়াং প্রদেশের সাথে এবং আফগানিস্তানের সাথে (এটা নিয়ে অবশ্য কারো কারো দ্বিমত থাকতে পারে)। এটা প্রকৃতপক্ষে সোভিয়েট ইউনিয়নেরও খুব কাছাকাছি ছিলো যা শুধুমাত্র আফগান ভূখণ্ডের সরু অঞ্চল ওয়াকান এবং টাঘদুম্বাশ পামীরে সিনকিয়াং-এর ছোট্ট অংশ দ্বারা পৃথক হয়ে ছিলো। পুরনো বৃটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ জম্মু ও কাশ্মীরের বহির্জগতের সাথে এমন বিবিধ সংযোগের অবস্থান অন্ততঃ তাত্ত্বিকভাবে হলেও ১৫ আগস্ট ১৯৪৭-এর পর এর স্বাধীনতার ধারণাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলার একটি কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বিস্তারিত পড়ুনপ্রথম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুনদ্বিতীয় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুনতৃতীয় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুনচতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক
বিস্তারিত পড়ুনজম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক থেকে অন্যান্য রাজকীয় রাজ্য থেকে ভিন্ন ছিলো। এর ভৌগলিক অবস্থান এমন চমৎকার ছিলো যে তাত্ত্বিক বিচারে ভবিষ্যতের জন্য হলেও এটা পছন্দের অধিক কিছু ছিলো। এর সীমান্ত ছিলো তিব্বতের সাথে, চীনের সিনকিয়াং প্রদেশের সাথে এবং আফগানিস্তানের সাথে (এটা নিয়ে অবশ্য কারো কারো দ্বিমত থাকতে পারে)। এটা প্রকৃতপক্ষে সোভিয়েট ইউনিয়নেরও খুব কাছাকাছি ছিলো যা শুধুমাত্র আফগান ভূখণ্ডের সরু অঞ্চল ওয়াকান এবং টাঘদুম্বাশ পামীরে সিনকিয়াং-এর ছোট্ট অংশ দ্বারা পৃথক হয়ে ছিলো। পুরনো বৃটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ জম্মু ও কাশ্মীরের বহির্জগতের সাথে এমন বিবিধ সংযোগের অবস্থান অন্ততঃ তাত্ত্বিকভাবে হলেও ১৫ আগস্ট ১৯৪৭-এর পর এর স্বাধীনতার ধারণাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলার একটি কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বিস্তারিত পড়ুনপ্রথম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুনদ্বিতীয় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুনতৃতীয় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন চতুর্থ অধ্যায় দ্বিতীয় সকাল
বিস্তারিত পড়ুনZingiberaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত দোলনচাঁপা গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Hedychium coronarium। এর আদি নিবাস নেপাল ও ভারতের হিমালয় অঞ্চল, সিকিম, ভুটান থেকে শুরু করে দক্ষিণে মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ চীন (ইউনান, সিচুয়ান, হুনান, গুয়াংসি এবং গুয়াংডং) থেকে পূর্বে তাইওয়ান পর্যন্ত। চীনারা ঔষধ তৈরি এবং সুগন্ধি তেল তৈরির জন্য এই ফুলটি দীর্ঘ দিন ধরে চাষ করে আসছে।
বিস্তারিত পড়ুনজম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক থেকে অন্যান্য রাজকীয় রাজ্য থেকে ভিন্ন ছিলো। এর ভৌগলিক অবস্থান এমন চমৎকার ছিলো যে তাত্ত্বিক বিচারে ভবিষ্যতের জন্য হলেও এটা পছন্দের অধিক কিছু ছিলো। এর সীমান্ত ছিলো তিব্বতের সাথে, চীনের সিনকিয়াং প্রদেশের সাথে এবং আফগানিস্তানের সাথে (এটা নিয়ে অবশ্য কারো কারো দ্বিমত থাকতে পারে)। এটা প্রকৃতপক্ষে সোভিয়েট ইউনিয়নেরও খুব কাছাকাছি ছিলো যা শুধুমাত্র আফগান ভূখণ্ডের সরু অঞ্চল ওয়াকান এবং টাঘদুম্বাশ পামীরে সিনকিয়াং-এর ছোট্ট অংশ দ্বারা পৃথক হয়ে ছিলো। পুরনো বৃটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ জম্মু ও কাশ্মীরের বহির্জগতের সাথে এমন বিবিধ সংযোগের অবস্থান অন্ততঃ তাত্ত্বিকভাবে হলেও ১৫ আগস্ট ১৯৪৭-এর পর এর স্বাধীনতার ধারণাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলার একটি কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বিস্তারিত পড়ুনপ্রথম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুনদ্বিতীয় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন তৃতীয় অধ্যায় প্রথম রাত ক্যাম্পাসে সন্ধ্যা নেমেছে। জিমের এ
বিস্তারিত পড়ুনমাধবীর hiptage নামটি এসেছে গ্রিক hiptamai থেকে, যার মানে হল “উড়ে যাওয়া”। “Bengalensis” অংশটি জানিয়ে দেয় এটি আমাদের একান্ত আপন একটি দেশীয় প্রজাতি।
বিস্তারিত পড়ুনরাধাচূড়া বা Caesalpinia pulcherrima হলো সীম গোত্রীয় সপুষ্পক উদ্ভিদ। সারা পৃথিবীতে এই গাছ টি এমন ভাবে ছড়িয়ে গেছে যে এর
বিস্তারিত পড়ুনপ্রথম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন দ্বিতীয় অধ্যায়প্রথম দিন এইখানে বলতে বিজয় যে জায়গাটাকে বুঝিয়েছে, সেটার নাম ফজলুল হক হল
বিস্তারিত পড়ুনজম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক থেকে অন্যান্য রাজকীয় রাজ্য থেকে ভিন্ন ছিলো। এর ভৌগলিক অবস্থান এমন চমৎকার ছিলো যে তাত্ত্বিক বিচারে ভবিষ্যতের জন্য হলেও এটা পছন্দের অধিক কিছু ছিলো। এর সীমান্ত ছিলো তিব্বতের সাথে, চীনের সিনকিয়াং প্রদেশের সাথে এবং আফগানিস্তানের সাথে (এটা নিয়ে অবশ্য কারো কারো দ্বিমত থাকতে পারে)। এটা প্রকৃতপক্ষে সোভিয়েট ইউনিয়নেরও খুব কাছাকাছি ছিলো যা শুধুমাত্র আফগান ভূখণ্ডের সরু অঞ্চল ওয়াকান এবং টাঘদুম্বাশ পামীরে সিনকিয়াং-এর ছোট্ট অংশ দ্বারা পৃথক হয়ে ছিলো। পুরনো বৃটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ জম্মু ও কাশ্মীরের বহির্জগতের সাথে এমন বিবিধ সংযোগের অবস্থান অন্ততঃ তাত্ত্বিকভাবে হলেও ১৫ আগস্ট ১৯৪৭-এর পর এর স্বাধীনতার ধারণাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলার একটি কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বিস্তারিত পড়ুন“স্টেশনের যে প্ল্যাটফর্মে নোয়াখালী এক্সপ্রেস থামার প্রস্তুতি নিচ্ছে সেটার উপরে কোন ছাদ নেই। অন্য পাশে ছাদওয়ালা যেটা তার নিচে অসংখ্য নারী-পুরুষ সারিবেঁধে ঘুমাচ্ছে। ঘরহীন মানুষের ঘর। এখানে সেখানে অর্ধনগ্ন ক্ষুদে শিশুদের কান্না শুনা যাচ্ছে – মায়ের প্রবোধে কাজ হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে না।
বিস্তারিত পড়ুনকাশ্মীর-এর মূলকথা ও সমস্যার উৎপত্তি এবং পরবর্তীতে এ নিয়ে যুদ্ধ ও সংঘর্ষের বিশদ আলোচনা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ঐতিহাসিক ও কূটনীতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ রয়েছে যা কাশ্মীর নিয়ে আগ্রহী পাঠকদের জন্য উপকারী হতে পারে।
বিস্তারিত পড়ুন