সম্পাদকীয় – ফেব্রুয়ারি ২০২১
তসলিম (পারতু) ছিলো পরিসংখ্যান বিভাগের প্রাণ। ওকে হারিয়ে বিভাগটি যেন মৃতপ্রায়। ওর বাবা (এই বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক শাহাদাৎ আলি মল্লিক
বিস্তারিত পড়ুনতসলিম (পারতু) ছিলো পরিসংখ্যান বিভাগের প্রাণ। ওকে হারিয়ে বিভাগটি যেন মৃতপ্রায়। ওর বাবা (এই বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক শাহাদাৎ আলি মল্লিক
বিস্তারিত পড়ুনএকাডেমিক কমিটির মিটিং-এ সবসময় আমি আর সাজ্জাদ পাশাপাশি বসতাম। আমি তার ফুপি, ও আমার প্রিয় নেফ। মিটিং-এ খুব কমই মনোযোগ
বিস্তারিত পড়ুনবন্ধু বান্ধবের আড্ডায় কিংবা টেবিল আলোচনায় আমি দক্ষ লোকদের কাতারের একজন মানুষ। কিন্তু, একই বিষয়ে যদি লিখতে বলা হয় তবে
বিস্তারিত পড়ুনএভাবে একটা স্মৃতিকথা লিখতে হবে কখনোই ভাবিনি। বলছি আমার বন্ধু, সহপাঠী, সহকর্মী অধ্যাপক ড. তসলিম সাজ্জাদ মল্লিকের কথা। তাঁর সাথে
বিস্তারিত পড়ুনসময়ের সীমা ছেড়ে কৃষ্ণ গহ্বরে, মহাশূন্য, মহাকাশ অথবা নক্ষত্রের আড়ালে? কী জানি কোথায়? ঠিকানাহীন, অদৃশ্য, অচিন ভুবন, সঙ্গীহীন এ কেমন
বিস্তারিত পড়ুনড. তসলিম সাজ্জাদ মল্লিক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের একজন অধ্যাপক ও গবেষক। তিনি ১৯৭৪ সালের ১৭ই জানুয়ারি ঢাকার আজিমপুরে
বিস্তারিত পড়ুনপৃথিবীতে কিছু ক্ষণজন্মা দীপ্যমান মানুষ জন্মগ্রহণ করেন, যাঁদের দীপ্তিতে অন্যেরা আলোকিত হয়। আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক অধ্যাপক ড. তসলিম সাজ্জাদ মল্লিক
বিস্তারিত পড়ুন“কী সুতপা, ভালো আছেন?” – প্রথমবার যেদিন তসলিম সাজ্জাদ মল্লিক স্যার স্মিতহাসি দিয়ে বিভাগের করিডোরে তাঁর রুমের সামনে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস
বিস্তারিত পড়ুনপরিসংখ্যান বিভাগে ভর্তির পর তিনজন শিক্ষকের নাম প্রায় সকল সিনিয়রদের কাছে থেকে শুনতাম, যাঁরা পরিসংখ্যান এর মত কঠিন বিষয়কে খুবই
বিস্তারিত পড়ুনকাজী মোতাহার হোসেন ভবনের চতুর্থ তলার করিডোরের সদা হাস্যোজ্জ্বল মুখগুলোর একজন তসলিম স্যার। শিক্ষক হিসেবে তো বটেই, একজন ভাল মানুষ
বিস্তারিত পড়ুনকারো কাছে যেকোনো কিছু জানিয়ে সেটার আন্তরিক একটা মতামত যদি আশা করা যায় যেকোনো মুহূর্তে, তাহলে তাকে নিয়ে হঠাত করে
বিস্তারিত পড়ুনকাজী মোতাহার হোসেন ভবনের চতুর্থ তলায় এক অনিন্দ্য জগৎ আছে; সেই জগতেরই এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম ‘তসলিম সাজ্জাদ মল্লিক’। যে
বিস্তারিত পড়ুনক্ষণিকের জন্যেপ্রদীপ হয়ে এসেছিলে সবার মাঝে,হীরকের মতো তেজময় দ্যুতিতেপ্রজ্জ্বলিত হয়েছিলে জ্ঞানের কারুকাজে। প্রেরণাদায়ক বাগ্মী ছিলে তুমিছিলে দুর্গম পথের পথপ্রদর্শক,দুর্বোধ্য বিষয়ের
বিস্তারিত পড়ুনতখন আমাদের দ্বিতীয় বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার পি.এল. চলে। একদিন আমি, লাবণী আর প্রতীতি আমাদের ডিপার্টমেন্টের নিচে, মাঝখানের সিড়িতে বসে লাবণীর
বিস্তারিত পড়ুনআমি স্যারের ক্লাস করার সুযোগ পাইনি, তবে বিভাগীয় প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন, ডুসডার অনুষ্ঠানে কিউএমএইচ স্ট্যাটিস্টিক্স ক্লাবের হয়ে কাজ করার সুবাদে
বিস্তারিত পড়ুন“একজন প্রকৃত শিক্ষকের পরিচয় মেলে কীসে? তাহার ডিগ্রি কিংবা অধ্যাপনায়! না…না…কখনোই নয়। পুঁথিগত শিক্ষার দাম্ভিকতায় শিক্ষিত সে যে মনের ঘরে
বিস্তারিত পড়ুন২৭ জানুয়ারি সকালে ঘুম থেকে উঠে আধবোজা চোখে দেখা একটা খবর এক নিমিষেই মনটাকে বিষণ্ন করে তুলেছিল। একজন মানুষকে খুব
বিস্তারিত পড়ুন“চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা আকাশ বাতাস জলযেমন আছে তেমনি ঠিক রইবে অবিকলমাত্র আমি আর থাকবোনা কেবল জনপূর্ণ ভবেসুন্দর এই পৃথিবী
বিস্তারিত পড়ুন“শিক্ষকেরা ক্লাসে লেকচার দেওয়ার সময় প্রনানসিয়েশন ও ইন্টোনেশনে সকল প্রকার কৃত্রিমতা বর্জন করিবেন। নিজেরা নিত্য ব্যবহৃত সহজ কথ্য শব্দ ও
বিস্তারিত পড়ুনছেলেবেলায় পাতার পর পাতা রচনা লেখার স্মৃতি এখনও কিছুটা স্বচ্ছ। হরেকরকম বিষয়াদির মাঝে ‘আমার প্রিয় শিক্ষক’-এর কথা না বললেই নয়।
বিস্তারিত পড়ুন“অনার্সের রেজাল্ট দিয়ে দিলো আপনাদের। সময়টা এখন নষ্ট কইরেন না। ভালমতো পড়াশোনা কইরেন। আর আপনাদের ক্লাসের সবাইকে বলবেন ক্লাবের (QMH)
বিস্তারিত পড়ুন“অনার্সের রেজাল্ট দিয়ে দিলো আপনাদের। সময়টা এখন নষ্ট কইরেন না। ভালমতো পড়াশোনা কইরেন। আর আপনাদের ক্লাসের সবাইকে বলবেন ক্লাবের (QMH)
বিস্তারিত পড়ুনআমাদের ভেতর খুব কম মানুষই আছেন যারা ভালোবেসে পরিসংখ্যান পড়তে আসেন। আবার যারা আসেন তাদের ভেতরও খুব অল্প কয়েকজনই পরিসংখ্যানের
বিস্তারিত পড়ুনস্যারকে প্রথম দেখি কিউএমএইচ স্ট্যাটিস্টিক্স ক্লাবের উদ্বোধনের সময়। সাদাসিধে পোশাকে ধীর-স্থির স্বভাবের একজন লোক। নবীনদের মধ্যে আমার মতো অনেকেই বোধ
বিস্তারিত পড়ুনরক্তের সম্পর্ক ছাড়াও একজন কীভাবে এতটা আপন হয়ে উঠে, এত ভালোবাসা, শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে উঠে এই মানুষটার সাথে পরিচয় না
বিস্তারিত পড়ুন