সম্পাদকীয় – মুজিব সংখ্যা
প্রিয় পাঠক, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্যাপাইরাস পত্রিকার মার্চ ২০২০ সংখ্যাটি নির্ধারিত ১২ মার্চ (মাসের দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার) এর পরিবর্তে ১৭ মার্চ ‘মুজিব সংখ্যা’ হিসেবে প্রকাশ করা হলো।
প্রিয় পাঠক, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্যাপাইরাস পত্রিকার মার্চ ২০২০ সংখ্যাটি নির্ধারিত ১২ মার্চ (মাসের দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার) এর পরিবর্তে ১৭ মার্চ ‘মুজিব সংখ্যা’ হিসেবে প্রকাশ করা হলো।
সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে উজ্জ্বল নক্ষত্রের মত দীপ্যমান। তাঁর বজ্র কণ্ঠের আহ্বান ও বিচক্ষণ নেতৃত্ব আমাদের জাতিকে পরাধীনতার শিকল
“এখনো কিছুসংখ্যক লোক, এত রক্ত যাওয়ার পরেও যে সম্পদ আমি ভিক্ষা করে আনি, বাংলার গরিবকে দিয়ে পাঠাই, তার থেকে কিছু অংশ চুরি করে খায়। এদের
বঙ্গবন্ধুর কর্মকাণ্ডকে বিশ্লেষণ করলে মূলত দুটি পর্ব পাওয়া যায়। প্রথম পর্বটি হলো ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ । এই পর্বে আসলে বঙ্গবন্ধু অনেক কিছু শিখেছেন, অনেক ভেবেছেন।
ফুটবল। এই নামের সাথে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে অগণিত মানুষের অশেষ উন্মাদনা। এ খেলাকে কেন্দ্র করে বাঙালি জাতির রক্তের সাথে মিশে আছে অকৃত্রিম আবেগ-অনুভূতি। এই অনুভূতিকে
“দাম নিয়ে কিনেছি বাংলাকারোর দানে পাওয়া নয়,আমি দাম দিছি প্রাণ লক্ষ কোটিজানা আছে জগৎময়।“ – শিল্পী আব্দুল লতিফ স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের ইতিহাস দীর্ঘ
স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের আরেকটি মাইলফলক হলো বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলন। দেশে শিক্ষা সংস্কারের উদ্দেশ্যে, ১৯৫৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর তৎকালীন শিক্ষাসচিব ডঃ এস এম শরিফকে প্রধান
আমরা পরিসংখ্যান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী – বর্তমান ও প্রাক্তন। পরিসংখ্যান বিভাগকে আমরা আমাদের পরিবার হিসেবেই জানি। আর ‘প্যাপাইরাস’ হচ্ছে সেই পরিবারের সুখ-দুঃখের আলাপন। এখানে আমরা আমাদের আবেগ, মুক্তচিন্তা, জ্ঞান, শিক্ষা, অনুপ্রেরণা, গবেষণা, বিশ্লেষণ, মতামত প্রভৃতি নিয়ে আলাপ আলোচনায় মেতে থাকি – কখনো পরিসংখ্যান বিষয়ে, কখনো বা নিরেট সাহিত্যে। কোন বিশেষ ধারণাপুষ্ট বা নীতি-আদর্শের বশবর্তী হয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আলাপন এখানে নিষিদ্ধ।