fbpx

সাতচল্লিশ থেকে একাত্তরঃ বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে ছাত্র ও শিক্ষক সমাজ (শেষ অংশ)

স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের আরেকটি মাইলফলক হলো বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলন। দেশে শিক্ষা সংস্কারের উদ্দেশ্যে, ১৯৫৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর তৎকালীন শিক্ষাসচিব ডঃ এস এম শরিফকে প্রধান করে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়। এটি পরবর্তীতে শরিফ কমিশন নামেই অধিক পরিচিতি লাভ করে। প্রায় ৮ মাস পর, ১৯৫৯ সালের ২৬শে আগস্ট এই কমিশন একটি রিপোর্ট পেশ করে। শিক্ষা সংস্কারের উদ্দেশ্যে গঠিত যে শিক্ষা কমিশন তা উল্টো শিক্ষাগ্রহণের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। ফলে শিক্ষার্থীরা এর বিপক্ষে একটি দূর্বার আন্দোলন গড়ে তোলে।

১৯৬২ সালের ৩০শে জানুয়ারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে গ্রেফতার করে আইয়ুব খান সরকার। ফলে সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন নতুন করে দানা বাঁধতে শুরু করে। ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়ন, ১৯৬২ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর হরতালের ডাক দেয় প্রদেশব্যাপী। শিক্ষা কমিশনের রিপোর্ট বাতিলের দাবিতে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হরতাল পালিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল ও হাইকোর্টের সামনে- এই দুই স্থানের মিছিলে পুলিশ গুলিবর্ষণ করে। নিহত হন বাবুল, মোস্তফা, ওয়াজিউল্লাহসহ বেশ কয়েকজন। এর ফলে আন্দোলন বেশ জোরেশোরে শুরু হয়ে যায়। ছাত্রসমাজ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের এই আন্দোলনে তাদের শিক্ষকরা প্রত্যক্ষ সমর্থন জানান। সাধারণ জনগণ শিক্ষার্থীদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেন। শেষমেশ, এই তথাকথিত শিক্ষানীতি বাতিল ঘোষণা করতে বাধ্য হয় সামরিক সরকার।

স্বৈরাচার সামরিক সরকারের পতন ঘটে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে। এই অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে ছিল বাংলার ছাত্রসমাজ। ১৯৬৯ সালের ৫ই জানুয়ারি ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) প্রভৃতি প্রধান ছাত্র সংগঠনগুলো সম্মিলিত হয়ে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে। ১৪ই জানুয়ারি সংগঠনটি সরকারের কাছে এগারো দফা দাবি পেশ করে। দাবিগুলো ছিল:

১. শিক্ষা সমস্যার আশু সমাধান: অর্থাৎ, হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় সমস্ত আইন বাতিল করা এবং ছাত্রদের সকল মাসিক ফি কমিয়ে আনা।

২. প্রাপ্ত বয়স্কদের ভোটে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা দেওয়া এবং দৈনিক ইত্তেফাকের প্রকাশনার নিষেধাজ্ঞা তুলে দেয়া।

৩. ছয় দফা দাবির শর্তানুযায়ী পূর্ব পাকিস্তানে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠা।

৪. পশ্চিম পাকিস্তানের সকল প্রদেশগুলোকে স্বায়ত্তশাসন দিয়ে একটি ফেডারেল সরকার গঠন করা।

৫. ব্যাংক, বীমা, পাটকলসহ সকল বৃহৎ শিল্প জাতীয়করণ।

৬. কৃষকদের উপর থেকে কর ও খাজনা হ্রাস এবং পাটের সর্বনিম্ন মূল্য ৪০ টাকা ধার্য করা।

৭. শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি, চিকিৎসা, শিক্ষা ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করা এবং শ্রমিক আন্দোলনে অধিকার দান।

৮. পূর্ব পাকিস্তানের বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও জল সম্পদের সার্বিক ব্যবহারের ব্যবস্থা গ্রহণ।

৯. জরুরি আইন, নিরাপত্তা আইন এবং অন্যান্য নির্যাতনমূলক আইন প্রত্যাহার।

১০. SEATO, CENTRO-সহ সকল পাক-মার্কিন সামরিক চুক্তি বাতিল এবং জোট বহির্ভূত নিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ।

১১. আগরতলা মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিসহ দেশের বিভিন্ন কারাগারে আটক ছাত্র, শ্রমিক, কৃষক ও রাজনৈতিক কর্মীদের মুক্তি ও অন্যান্যদের উপর থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করে নেয়া।

১৯৬৮ সালের ৭ই ডিসেম্বর থেকে ১৪৪ ধারা জারি করে সামরিক সরকার। ১৯৬৯ সালের ১৭ই জানুয়ারি সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ‘দাবি-দিবস’ দিবস ঘোষণা করে সমাবেশের ডাক দেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় অনুষ্ঠিত এই সভা শেষে ছাত্ররা মিছিল বের করলে পুলিশ তাতে হামলা চালায়; কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে, লাঠিচার্জ করে। ফলে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র মোশাররফ হোসেনসহ আরও বেশ কয়েকজন আহত হন। এই হামলার প্রতিবাদে ১৮ই জানুয়ারি ঢাকার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হরতাল ডাকা হয়। সেদিন নিহত হন রূপগঞ্জের ছাত্র হাফিজ। গ্রেফতার হন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুইজন শিক্ষার্থী। ২০শে জানুয়ারি, ১১ দফার বাস্তবায়ন ও গ্রেফতারকৃত শিক্ষার্থীদের মুক্তির দাবিতে প্রদেশব্যাপী হরতাল ডাকে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। সেইদিন ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন ছাত্র ইউনিয়নের নেতা আসাদুজ্জামান। আসাদ হত্যার প্রতিবাদে ২১শে জানুয়ারি গোটা প্রদেশে হরতাল পালিত হয়। আসাদের উদ্দেশ্যে গায়েবানা জানাজা পড়ানো হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে ২২ তারিখ  সভা ও মিছিল, ২৩ তারিখ মশাল মিছিল এবং ২৪ তারিখে পুনরায় হরতাল পালিত হয়। ২৭ ও ২৮শে জানুয়ারি যথাক্রমে গৌরিপুরের ছাত্র আব্দুল আজিজ ও বরিশালের ছাত্র আলাউদ্দীন নিহত হন। এভাবে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে, ৩০শে জানুয়ারি জাজিরায় ছাত্র আলাউদ্দীন, ১লা ফেব্রুয়ারি জলির পাড় ছাত্র মহানন্দ, ৬ই ফেব্রুয়ারি রাজারগাঁও ছাত্র মজিবর রহমান ও কামাল উদ্দীন আকন্দ, ১৫ই ফেব্রুয়ারি নবীনগর, নারায়ণগঞ্জে ছাত্র মাজাহার আহমেদ, ১৮ই ফেব্রুয়ারি রাজশাহীতে সিটি কলেজ ছাত্র ও ছাত্রনেতা নূরুল ইসলাম খোকাসহ প্রায় একশ জন নিহত হন। ১৮ তারিখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মৌন মিছিলে গুলি চালালে নিহত হন বাংলাদেশের প্রথম শহিদ বুদ্ধিজীবী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রক্টর ডঃ সৈয়দ মোহাম্মদ শামসুজ্জোহা। সবশেষ, ১৯৬৯ সালের ২৬শে ফেব্রুয়ারি বিরোধী নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনার জন্য আইয়ুব খান গোলটেবিল বৈঠক ডাকেন। গোলটেবিল বৈঠক ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয় এবং আইয়ুব খান পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।

          বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসে সর্বশেষ ও সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়- মহান মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৭০ সালের ৭ই ডিসেম্বরের অবিভক্ত পাকিস্তানের প্রথম ও শেষ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। গবেষক শ্যামলী ঘোষ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন যে প্রার্থীদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন ৬ শতাংশ। এই নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তান সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা শুরু করে। ১৯৭১ সালের ১লা মার্চ ছাত্রলীগের নেতারা স্বাধীন বাংলা সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোলে। ৩ই মার্চ পরিষদটি বঙ্গবন্ধুকে প্রধান অতিথি হিসেবে রেখে পল্টন ময়দানে ‘স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের ঘোষণা ও কর্মসূচি’ নামক একটি কর্মসূচির আয়োজন করে।  ফলে এটি শেষ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধে গিয়ে পৌঁছায়।

মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি গণযুদ্ধ। বাংলার আপামর জনসাধারণ এর সাথে যুক্ত ছিল। বলা বাহুল্য, এই সংগ্রামে শিক্ষক ও ছাত্রসমাজ উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় ছিল ছাত্র। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি স্কুলপড়ুয়া কিশোররাও ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এই মুক্তির সংগ্রামে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাক-হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রাথমিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ছাত্ররা অনন্য ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের ছাত্রসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা, উল্লেখযোগ্য হারে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। ক্র্যাক প্লাটুন বা গেরিলা বাহিনীর অনেক দলের নেতৃত্বে ছিল ছাত্ররা। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ গণহত্যার অন্যতম মূল লক্ষ্য ছিল ছাত্র-শিক্ষক। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ও শিক্ষকদের আবাসিক ভবনগুলোতে চালানো নির্মম হত্যাযজ্ঞ এর মর্মান্তিক দৃষ্টান্ত। এছাড়াও উল্লেখযোগ্য ১৪ই ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড। কী মর্মান্তিক, কী নির্মম! একটি দেশকে পঙ্গু করতে হলে যে তার বিজ্ঞ ব্যক্তিদের ধ্বংস করতে হয় তা বেশ ভালোভাবেই জানত ধুরন্ধর পাক-নীতিনির্ধারকরা। আর সেই কুটিল পথই বেছে নিয়েছিল তারা যুদ্ধে হারতে বসার ঠিক আগ মুহূর্তে।

        বাংলাদেশের ইতিহাসে ছাত্র-শিক্ষকদের ভূমিকা এত সীমিত পরিসরে আলোচনা করে ইতি টানা মুশকিল। এক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান সম্পর্কেই পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লেখে ফেলা যায়।  ভাষা আন্দোলন, শিক্ষা আন্দোলন, গণঅভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধ- এই সব কয়টি আন্দোলনে দৃঢ়তার সঙ্গে লড়ে গেছে এ দেশের ছাত্র ও শিক্ষক সমাজ। শাফী ইমাম রুমী, মাগফার আহমেদ চৌধুরী আজাদের মতো লাখো তরুণ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা না করে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এক্ষেত্রে আমাদের পরিসংখ্যান বিভাগের অহংকার আবু মইন আশফাকুস সামাদ (বীর উত্তম)- এর কথা উল্লেখ করবার লোভ সামলাতে পারলাম না; যিনি শহীদ হয়েছিলেন ঈদের ঠিক আগের দিন; পকেটে ছিল ঈদের সকালে নাস্তা করার জন্য ক্যাম্প থেকে দেয়া সকালের নাস্তা দু’টি পুরি আর কিছু হালুয়া! এরকম লাখো রুমী, আজাদ আর সামাদের উৎসর্গকৃত জীবনের বদৌলতে আজ আমরা এই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি। এই দেশের ইতিহাসে তাই ছাত্র-শিক্ষকদের অবদান চির অম্লান; স্বর্ণাক্ষরে গেঁথে আছে প্রত্যেক বাঙালির হৃদয়ে।

পুনশ্চ, লেখাটি শেষ করবার পর মনে হচ্ছে- আহা! কত কিছুই না বাদ পড়ে গেল। এর মধ্যে একটি বড় অংশ প্রবাসী ছাত্র-শিক্ষকদের ভূমিকা। তারাও তো ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ- সকলক্ষেত্রেই উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন। সেই অংশটি বেমালুম ভুলে গিয়েছি। আবার, এই যে ছাত্র-শিক্ষকগণ নিজের ব্যক্তিগত লাভের পরোয়া না করে দেশের জন্য জীবন বাজি রাখলেন, এই ঘটনাসমূহকে নিশ্চয়ই আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন তথ্য ও তত্ত্বের আলোকে ব্যাখ্যা করা সম্ভব। স্বীকার করতে লজ্জা নেই যে, বিজ্ঞানের ছাত্র হওয়ার দরুণ আমার সামাজিক বিজ্ঞানের জ্ঞান এই আলোচনা চালিয়ে নেবার পক্ষে যথেষ্ট নয় (এটি আমার একান্ত ব্যক্তিগত মত এবং সীমাবদ্ধতা, কেননা অনেক বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীকে দেখেছি যারা সামাজিক বিজ্ঞানেরও অগাধ জ্ঞান রাখেন।)। ছাত্র-শিক্ষকদের অবদানের এই বিষয়টি নিয়ে চর্চা যে অনেক কম তা ইন্টারনেট ঘাঁটলেই বোঝা যায়। যাইহোক, এই আলোচনা অন্য কেউ তাঁর বিদগ্ধ জ্ঞানের আলোকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন এবং স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে আমাদের দেশের ছাত্র-শিক্ষকদের যে অমূল্য অবদান সেগুলো আরও জনসম্মুখে নিয়ে আসবেন, এই আশাবাদ ব্যক্ত করে শেষ করছি।

সহায়ক গ্রন্থপঞ্জি তথ্যসূত্রঃ

১। ডঃ মুহম্মদ আবদুর রহিম ও অন্যান্য, বাংলাদেশের ইতিহাস, নওরোজ কিতাবিস্তান প্রকাশনী (ঢাকা, ১৯৭৭)

২। ডঃ আবু মোঃ দেলোয়ার হোসেন, স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনী (ঢাকা, ২০১৪)

৩। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ইসলামী ফাউন্ডেশন (ঢাকা, ২০০১)

৪। শেখ মুজিবুর রহমান, অসমাপ্ত আত্মজীবনী, ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ঢাকা, ২০১২)

৫। শেখ মুজিবুর রহমান, কারাগারের রোজনামচা, বাংলা একাডেমি (ঢাকা, ২০১৭)

৬। বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেশ, ২০২০

৭। বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, নবম-দশম শ্রেণি, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেশ, ২০২০

৮। আবুল মনসুর আহমদ, আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর, কিতাবমহল প্রকাশনী (ঢাকা, ১৯৭৫)

৯। আজাদ, লেনিন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান: রাষ্ট্র, সমাজ ও রাজনীতি, ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ঢাকা, ১৯৯৭)

১০। http://www.kholakagojbd.com/politics/1175

১১। https://web.archive.org/web/20080705134254/http://www.na.gov.pk/history.htm

১২। https://www.jagonews24.com/opinion/news/611206

১৩। https://www.prothomalo.com/opinion/column/বাষট্টির-শিক্ষা-আন্দোলন-ও-বর্তমান-হালচাল

১৪। https://www.bbc.com/bengali/news-55200339

১৫। https://www.thepapyrus.org/2020/12/12/শহীদ-সামাদঃ-পরিসংখ্যান-প/

শিক্ষার্থী | পরিসংখ্যান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

সেশনঃ ২০১৬-১৭

হরিপদ শীল

সেশনঃ ২০১৬-১৭