সাম্প্রতিক লেখা

       কোনো এক সন্ধ্যায়                     বসে আছি বারান্দায়    

তোমার কারা?কেন এসেছ,আমার মৃত দেহ বেচে তোমাদের যথেষ্ট টিআরপি হয়নি বুঝি?এইতো চিনে ফেললাম তোমায়তুমিই তো সেই বুদ্ধিজীবি ফটোগ্রাফারআমি জানি, আমার

আমি উত্তরের কটেজে থাকি,আমি রিকশা চালাই, আমি রোস্তম।আমার ভাইকে পাশের কটেজেই দেখিসে ভ্যান চালায়, সে আমার থেকে উত্তম। আমার কাজিন,

আবারো হবে দেখা, কোনো এক কৃষ্ণচূড়ার বাগানেফুলগুলো ধারণ করবে লাল রক্তিমা রংআর আমি ধারণ করব,একসমুদ্র ভালোবাসা , আমার হৃদয়েতুমি না

নিরুত্তরতার প্রতাপে যে প্রান গৃহে বদ্ধ সঞ্চারীতারেই তুমি বোঝাতে চাও দহন যন্ত্রনা?যার বাস অগ্নিতে, তোমার ক্রোধের দহন তার কিসের শামিল?সে

তোমার শ্যাওলা জমা চোখেআমার হৃদয় অরণ্যের গহীনতা মাপতে চাও?কি ভয়াবহ অবৈজ্ঞানিক আবদার!তুমি বরং এস্ট্রোনমি পড়ো, নক্ষত্রের দূরত্ব মাপ। –আচ্ছা অর্ক,

প্রদীপগুলোর কাঁপছে শিখা,বাইরে আজ ডেকেছে বানআশার পাকে পেঁচিয়ে থাকাসলতে গুলোর ঝরছে প্রাণ।বাতাস পানে উড়ছে দিশা,শেষ তেলের ঐ অগ্নিশিখাতেল ফুরুলে নিভবে

এই শহরে আমার একটা ঠিকানা আছে,একান্তই আমারএই শহরটাও তাই আমারএই শহরে আমি জন্মাইনিএমনকি এখানে আমি বেড়েও উঠিনিতবু এই শহরটা বড্ড

মরণের পথে হেটেই বেঁচে আছি এতকালএ যেন কগজের নৌকায় পাড়ি দেই এক সমুদ্র উত্তাল।তবুও মায়াবী জীবন সুন্দর বেদনাময়ঠিক যেমন মুহূর্তেই

যদি বল বলতে একটা কল্পনামনের মাঝে আঁকা শুরু করি আল্পনা।কল্পনায় দেখি, আকাশে অনেক তারামিটিমিটি জ্বলছে যারা। নেই সংশয় যাদের পথ

গুড়ু গুড়ু ডাকে,মৃদু মৃদু কড়বাতাসেরি তোড়ে নামিছে ঝড়।ঝিরিঝিরি সুরে নামিছে ধারা,পথিক যে আজ পথটি হারা।ছাতা উড়ি উড়ি প্রবল বাতাসে,কোথা গিয়ে

স্ট্যাটিসটিক্সের স্টুডেন্ট যারাসাহস বুকে রাখে ।সম্ভাবনার রেখা দিয়েস্বপ্ন তারা আঁকে । বার ডায়াগ্রাম,হিস্টোগ্রামেমনের কথা বলেবুক ভরা সব সাহস নিয়েবীরের বেশে

দেখ দাদু, কে যেন ও যায়বায়ুবেগে ধায়যাবে কোথা; কীসে এত তাড়া? আজ বুঝি ফের খোকা দেরিশত কাজে ঘিরি।তোর কীরে খাওয়া

কী দারুণ নিদারুণ প্রহসন চারিধারেকদাকার কদাচার সম্মুখে সারে সারে।সৃষ্টির সেরা যারা দাবী করে বুক ফুলেভেবে দেখ ওরাইতো সব নষ্টের মূলে।