গল্প

ধুর! কবিতাটা গুছিয়ে উঠতে পারছিলাম না। মাথায় ঘুরছিল অনেক কিছুই। কোনো এক বিকেলে এক নির্জন বনের মাটিতে ঝরা শুকনো পাতার

(১) গোধূলি নিলার ভীষণ প্রিয়। সূর্যটা যেন তার সমস্ত মহিমা ত্যাগ করে চাঁদকে আমন্ত্রণ জানিয়ে চলে যায়। তার বাড়ির পশ্চিম

এক সারাহ্’র খুব চায়ের তেষ্টা পেয়েছে। কিন্তু উঠে গিয়ে চা আনতে ইচ্ছে হচ্ছে না, আবার কাউকে ডেকে দিতে বলতেও ইচ্ছে

১ রাত ৮টা, দাবদাহ গরম। শরীরের পানিগুলো আন্দোলিত হয়ে লোমকূপ দিয়ে বের হচ্ছে। আমাকে দেখে কেউ কেউ মনে করবে এই

(১) খোলা জানালার পাশে বসে গুন গুন করে গান গাইছে মালিহা। ওর মনে আনন্দের সীমা নেই। একটু আগে অফিসে যাবার

জুন ২০০৪। আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি পড়ছে। বার ড্যান্সারদের আন্দোলন চলছে গোটা ভারতে। মুম্বাই, দিল্লী সহ গোটা ভারতে বৈধ-অবৈধ ড্যান্স বারের

এক মাহমুদ সাহেবের বুকের ব্যথাটা সন্ধ্যা থেকেই একটু একটু বোঝা যাচ্ছিলো, কিন্তু পাত্তা দেয়ার মতো না; তিনি পাত্তাও দেননি। কিন্তু

১ মে মাসের মাঝামাঝি তারপরেও গায়ে একটা পাতলা জ্যাকেট চড়িয়ে ঘুরতে হচ্ছে। তাও ভালো যে আজকে থেকে থেকে রোদ উঁকি