গল্প

পর্দার ফাঁকে আলো এসে পুরো রুম ভরে আছে। ঘড়ির কাঁটায় খুব বেশি বেলা গড়ায়নি। হুমড়ি খেয়ে উঠে বসলো পরশ। মোবাইলে

এক ঝরা পাতার গল্প কোনো এক শীতের পড়ন্ত বিকেলে বসেছিলাম এক গাছের নিচে, কথা বলছিলাম, এই আমার কাল হলো!! আমি:

(শুরুর কথা) অনার্স ফোর্থ ইয়ারের ভাইভা দিয়ে বের হলাম বিকেল চারটায়। ভাইভা বোর্ডের ঘটনা আপনাদেরকে না জানিয়ে পারছি না, যদিও

বেলা বাজে সাড়ে পাঁচটে। ফাহিমের আজ অফিস থেকে বের হতে বড্ড দেরি হয়ে গেল, বৃহস্পতিবার কাজের প্রেসারটাও যে অনেক বেশি

বাইরে পেঁচাদের ডাক ঢেউয়ের সুরে ভেসে আসছে। মাঝে মধ্যে কুকুরের ডাক‌ও শোনা যাচ্ছে। আবার কিছুকাল পরেই তা বন্ধ হয়ে নিরবতার

পর্ব ১ সেবার গ্রাম থেকে ফিরেছি অনেক কষ্টে। দীর্ঘদিনের বন্যায় পানি বন্দি থাকার পর স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। নিজের স্ত্রী আর

-রাতের আকাশের চাঁদটাকে তারার সাথে তুলনা করাটা একদমই ঠিক নয়। -কেন? -চাঁদ পৃথিবীর উপগ্রহ। আর একটা তারা হলো নক্ষত্র। তাই…

গতকাল পূর্ণিমা ছিলো। তবে রাতের আকাশটা ছিলো মেঘলা। ঘন কালো মেঘ নয়। সাদা মেঘ। শরতের মতো স্তূপ স্তূপ সাদা মেঘ।

-“মামা, বামে যান।“ রিকশাওয়ালা মামা বেশ অবাক হয়ে বললেন, “আপনে না পোস্ট অফিসের গলি যাইবেন?” মৌনতা একটু অনুনয়ের সুরে বললো

…ভাবনার অনেকটা জুড়ে আরেকটা ‘ঘর’ গড়ে উঠেছে। সেটা এত আলিশান না— টিনের ঘর। নতুন না, আধা পুরনো টিনের তৈরি। নতুন

(১) দৈনিক ‘ঢাকা মিরর’-এ প্রকাশিত এই বিজ্ঞাপনটি বেশ কয়েকবার পড়লাম: “হাউজ পেইন্টার” দরকার হলে আপনার “ব্যক্তিগত নাম্বার” থেকে ০১৯১৫১৬৪৮৮২ নাম্বারে

“কলিং বেল বাজলেও কেউ এলো না। দরজা খোলা পেয়ে ঢুকে পড়লাম। দোতলায় উঠে রিয়ার বেডরুমে চলে গেলাম। মেঝেতে পড়ে আছে মেয়েটা…”
রহস্যের কেবল শুরু, সাথে জড়িয়ে থাকা একটি শব্দ, “দ্য নিম্ফোম্যানিয়াক”। শব্দটি সম্পর্কে কতটুকু জানি আমরা? আমাদের আশেপাশে ছড়িয়ে থাকা কত সত্যই যেন চাপা পড়ে আছে অজ্ঞতা কিংবা অতিরঞ্জিত প্রহসনে।